রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় অনেকে তাঁকে দেখে ভূত ভূত বলে চিৎকার করত। এতে ভীষণ লজ্জা পেতেন তিনি। ভেতরে-ভেতরে ভেঙে পড়তেন। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় তিনি একজন ‘শ্বেতী’ রোগী