গবেষণার অংশ হিসেবে ২০১৯ সালের মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত সময়ে ইস্পাহানি ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতালের শিশু চক্ষু চিকিৎসকেরা চার জেলার বিভিন্ন স্কুলে গিয়ে শিশুদের চোখ পরীক্ষা করেন। নার্সারি থেকে দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া শিশুদের গবেষণার আওতায় আনা হয়।